About Me

My photo
JATRABARI , Dhaka, Bangladesh
I'm different, Damn your opinion. I have a passion for perfection, I like to challenge myself, and I appreciate diversity. I'm committed to personal aesthetics, excel in finding problems and solutions, and have a driving force to create. I have boundless imagination and an open mind. Disclaimer : I am a real person. I struggle, and I sparkle. I'm no longer afraid to say what makes Me angry, sad,or what I think is unfair. I'm not scared to admit that at time I feel worthless, lost or not enough. I'm also not hiding from love, beauty, aliveness, blessings or abundance anymore. I will not edit the sad,angry for f*cked up part of my story, or the holy magnitude of my triumphs to make anyone comfortable. I'm a real person. I struggle and I sparkled. Warning: Don't Believe All The Rumors You Hear About Me, because The Truth Is Much Worse! I'm not perfect. Never have been & never will be...

Thursday, December 22, 2016

Change in Mentality should be Mandatory


Albert Einstein once said that "Everybody is a Genius. But If You Judge a Fish by Its Ability to Climb a Tree, It Will Live Its Whole Life Believing that It is Stupid "

ঈগলের বাচ্চার মাথার পিছনে বন্দুক ধরে বললাম- " এই ব্যাটা, ডলফিনের মত লাফায় লাফায় সাতার কাট। তারপর সে যখন সাতার কাটতে পারলো না, আমরা তখন সালিশ করে তার গলায় স্টুপিড , অপদার্থ, গর্দভ ট্যাগ মার্ক লাগিয়ে বাজারে ছেড়ে দিলাম!

ঈগল বেচারা পাংশু মুখ করে সে নিজে একটা worthless ভেবে আগারে বাগাড়ে ঘুরে বেড়াতে লাগলো। চারদিকে হতাশার ঘোর অন্ধকার। বাচ্চা ঈগলের লাইফে ডিপ্রেশনের  শুরু...

And one day he will be so depressed, may be he will never know he can fly.

 কদু মার্কা মুখ করে যে ছেলেটা আজ ফার্মেসীতে বসে স্যানিটারি নেপকিন বেচছে, হয়তো সে হতে পারতো সাকিব আল হাসানের মত আমাদের আরেক অহঙ্কার।

শুধু মাত্র অঙ্কে ২২ পাওয়ার কারনে যে ছেলেটাকে স্কুল থেকে কষা লাথি দিয়ে  বের করে দেওয়া হলো, হয়তো তার হাত ধরেই আসতে পারতো অদূর ভবিষ্যত পদার্থ বিদ্যার কোন অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান।

ভারি চশমা পড়া পেট মোটা ফার্স্ট বয়টার ঘিলুজাত আইডিয়া থেকেই একমাত্র তাবৎ দুনিয়ার সব পরিবর্তন আসবে- এই টাইপ জাজমেনটাল ধারনা পুষে রাখা ঠিক না।

 Appreciate unique capabilities of individuals more than you appreciate their marks and grades! Co-operation should take the place of sick competitions and blind races.

আমরা কথায় কথায় গার্ল ফ্রেন্ড চেঞ্জ করি, বয় ফ্রেন্ডের পশ্চাৎ দেশে লাথি মারি। সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় শহর, বন্দর , কিংবা রেল ষ্টেশনের নাম। প্রীতমের বার্গারে চেঞ্জ আসে, ফুচকায় এক সময় ভর করে চকলেট ফ্লেভার। চেঞ্জ হয় অফিস, আদলত , কখনো চিরচেনা প্রেমের গল্পগুলো...

শুধু অপরিবর্তিত রয়ে যায় আমাদের মানসিকতা, সামাজিক দৃষ্টি কোণ।

 But this is the time to stand around , speak loud and change our mind.

প্রতি ঘণ্টায় এদেশে কয়েক লক্ষ প্রফাইল পিকচার চেঞ্জ হয় ফেসবুকে!

But..

Changing profile pictures in Facebook is optional, but massive change in our mentality should be mandatory!

Thursday, December 8, 2016

আমার স্বপ্ন বিলাস


মানুষ নিজের প্রেমিকাকে স্বপ্নে দেখে! আমি দেখলাম রবীন্দ্রনাথকে ! উনার হাতে চোর পিটানোর বিশাল এক Batten Roll.

আমি স্বপ্নের মদ্ধেই ঢোক গিললাম। লাঠি হাতে কবি গুরুকে দেখা সুখকর কিছু না!

আমি আতঙ্কে স্বপ্নপাত করতে লাগলাম।

" তুই নাকি বলছিস আমি দুই টাকা দামের বিড়ি খাই? আমার গায়ে গাঞ্জার গন্ধ? আমি সারাদিন বগল চুলকাই? "

আমি চুপ করে রইলাম। কবিগুরু সারাদিন বগল চুল্কান এই কথা আমি কোনদিন বলি নাই। কাউকে না...

" জবাব দে,  এই কথা তুই বলছিস?? "

স্বপ্নের মধ্যেই আমি ঘামতে শুরু করলাম।

কবি গুরু Roll দিয়ে আমার মাথায় একটা ঠ্যাডা বাড়ি বসালেন। ঠ্যাডাবাড়ি খেয়ে আমি ঘুম থেকে উঠলাম!!

বিশেষ শান্ত প্রকৃতির প্রাণী থাকার কারনে সারা জীবনই আমি Batten-এর বাড়ি খেয়ে বড় হইছি। মাইর খাওয়া আমার কাছে নতুন কিছু না। শুধু ঠ্যাডা বাড়ি না, আমার অভিভাবক গন বহু বারই আমাকে রাগ করে  লাথি দিয়ে বাসার জানালা দিয়ে নিচে ফেলে দিতে চেয়েছিলেন।

শিশুকালে আমি বিরাট মাপের "ভালো" ছাত্র ছিলাম। তিনজন ছাত্রের মধ্যে 'Third' হওয়া আমার জন্য দুধ ভাত ব্যাপার ছিলো!

পরীক্ষায় বড় বড় রসগোল্লা পেলে আম্মা ডাল ঘুটনি দিয়ে আমাকে বাড়ি দিতেন।

শিশুকালেই জেনেছিলাম যেসব মা ডাল ঘুটনি দিয়ে বাচ্চা কাচ্চা ছেঁচা দেয়, তারা আসলেই Super Genius.

আমি Super Genius মায়ের Super Genius ডাল ঘুটনি থেরাপি থেকে  বাঁচার জন্য ডাল ঘুটনি একবার লুকায় ফেললাম।ঘরে ডাল রান্নাই বন্ধ হয়ে গেলো, কিন্তু আমার কপালে মাইর থামলো না।তিনি ডাল ঘুটনি ছেড়ে বেলন/Hanger হাতে তুলে নিলেন।

আমি নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেললাম।

স্কুল কলেজে পাশের খাতা হুবুহু Copy করে সব Subject-এ পাশ করলাম। কিন্তু যার খাতা দেখে পাশ করেছি তিনি এক Subject-এ ডাব্বা মারলেন।

যার খাতা copy করেছি, আমার result দেখে তিনি আমার গলা চেপে ধরলেন।

 অবাক হয়ে দেখলাম, পরীক্ষায় পাশ করেও শারীরিক নির্যাতন আমার পিছু ছাড়লো না...

একটা সময় টুকটাক বড় হলাম। টুকটাক Corporate- ও হলাম ...

নিজেরে টুকটাক corporate বলার মূল কারন আমি খুব খারাপ প্রজাতির corporate. আমার corporate skill যে খারাপ শুধু তাই না, বিপদজনকও...!

আমার মায়ের ধারনা আমি নাকি Office-এ মানুষ পিটাই। আমি যতক্ষণ office-এ থাকি ততক্ষন তিনি তাই তসবি নিয়ে জায়নামাজে পড়ে থাকেন (দোযা করেন যাতে কেউ আমার হাতে নিহত না হয়)!!

আমার 'ব্যঙ'কিং (read Banking)  career-এও আমি কম মাইর খাই না (হাতের মাইর না, মুখের মাইর)।

একটা সময় আবিস্কার করলাম চোরের হাড্ডি থেকে আমার হাড্ডি শক্ত! অধিক মাইর খাওয়ার সুফল বলতে পারেন!!

শেষ কথাঃ যাদের ধারনা আমি হাওয়া খেয়ে বড় হইছি, Straggle কি জিনিস আমি জানি না - এই লেখাটা তাদের জন্য।

আবার যারা মাইর খেয়ে নিরাশ, তারাও আমার Life Experience থেকে Tunnel-এর শেষ মাথায় একটা অদৃশ্য আলোর ফুলকি কল্পনা করে নিতে পারেন।

' মাইরের উপর কোন ওষুধ নাই ' - এইটা একদম ঠিক না।

কিন্তু ' মাইরে Vitamin আছে'  - এইটা কথা সত্য।।

Wednesday, December 7, 2016

হর্ণ হুদাই, বাজায় ভোদাই।


বর্তমানে ঢাকার রাস্তার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের নাম হর্ন। জ্যামে আমরা অভ্যস্ত (বাধ্য) হয়ে গেছি। ছিনতাই, রাহাজানি বা দুর্ঘটনা উপরওয়ালার হাতে ছেড়ে দিয়েছি, কিন্তু হর্নের কোন ব্যবস্থাই করা যাচ্ছে না।অবশ্য, সেটা হবেই বা কিভাবে? আমাদের শ্রবণশক্তি তো আর রাতারাতি বাড়ানো সম্ভব নয়! গবেষণায় দেখা গেছে শব্দের মাত্রা ২৫ ডেসিবল পর্যন্ত আমাদের শ্রবণযন্ত্রের জন্য স্বাভাবিক। এরচেয়ে বেশি হলেই শুরু হয় ঝামেলা।কী কী ঝামেলা? দেখা যাক-
১। স্ট্রেস
২। হাইপারটেনশন
৩। ঘুমের সমস্যা
৪। হৃদযন্ত্রের সমস্যা
৫। শিশুর জন্মত্রুটি
৬। শ্রবণযন্ত্রে ত্রুটি
যে কোন সাধারণ রাস্তায় শব্দের মাত্রা গড়ে ৮৫ ডেসিবলের বেশি থাকে। ঢাকার রাস্তার শব্দের মাত্রা নিয়ে কোন গবেষণা হয়েছে কী না জানি না। তবে এটা অবশ্যই ১০০ ডেসিবলের চেয়ে বেশিই হবে।
আমাদের বেশিরভাগ গাড়িচালক অসচেতন এবং অশিক্ষিত বলে এই যন্ত্রণা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গাড়ি সিগন্যালে আটকে থাকা সত্ত্বেও অনেকে হর্ন বাজায়। সিগন্যাল ছাড়ার সাথে সাথেও হর্ন বাজাবার প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়। এমন ভাব যেন সামনের গাড়ি কিছু দেখছে না…এমনি সামনের গাড়ি নষ্ট থাকলেও অনেকে হর্ন বাজায়। হর্ন যেন সর্ব রোগের মহৌষধ!
দিনে তো বটেই রাতেও হর্ন থেকে নিস্তার নেই। অথচ হেডলাইট ব্যবহার করেই হর্নের ৯০ ভাগ কাজ চালানো সম্ভব। কিন্তু ঐ যে- আমাদের স্বভাবই তো খারাপ! রাস্তায় যত হর্ন বাজে তার ৮০ ভাগই হয় কোন কারণ ছাড়াই। আর হর্ন বাজাবার প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে এগিয়ে মোটর সাইকেল, হিউম্যান হলার এবং বাসগুলো।ইদানীং নতুন আর এক উপদ্রব শুরু হয়েছে। অনেক গাড়িতেই ব্যবহৃত হচ্ছে হুটার বা সাইরেন। আগে যা শুধুমাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, অ্যাম্বুলেন্স কিংবা জরুরী কাজে নিয়োজিত গাড়িগুলোয় দেখা যেত। বর্তমানে বেশিরভাগ জীপ এবং দামী গাড়িতে হুটার আছে। এরা বাজাতেও পারে মাশা আল্লাহ…
প্রতিকার চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই আসবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নাম। টহল বা ট্রাফিক পুলিশ চাইলেই হর্ন বাজানো অনেকখানি কমাতে পারে। কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের কোন গরজই দেখা যায় না। অন্যান্য বেশিরভাগ সমস্যার মত সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেও হর্ন বাজানো কমানো সম্ভব। কিন্তু কিভাবে হবে? আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, মিডিয়া, প্রশাসন সবাই এ ব্যাপারে উদাসীন! সামাজিকভাবে লজ্জা দেয়া যেতে পারে। আপাতত এই এক পন্থা ছাড়া আমি আর কোন পথ দেখছি না। এজন্য গাড়িতে এই নোটিশটি ঝোলাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, "হর্ণ হুদাই, বাজায় ভোদাই" অযথা হর্ণ বাজাবেন না, তারা থাকলে উইরা যান। এর পাশাপাশি রাস্তায় কোন গাড়ি চালক বেশি হর্ন দিলে তাকে ডেকে যতটা সম্ভব নরম গলায় এটা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করে চলেছি। দুই একজনের বোধদয় হলেও মন্দ কী!
পরিশেষে বলতে চাই, হর্ন শুধুমাত্র জরুরী কাজে এবং দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যবহার করার জন্য। অযথা হর্ন বাজিয়ে নিজেকে নির্বোধ প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন না।।

আলোকিত পরিবার

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত বছরের শেষ আলোচনা সভায় আলোচ্যসূচী ছিলো, "আলোকিত পরিবার" সেখানে বলা হয়, বাবা মা দের সবচেয়ে বড় ভুল এটাই...