About Me

My photo
JATRABARI , Dhaka, Bangladesh
I'm different, Damn your opinion. I have a passion for perfection, I like to challenge myself, and I appreciate diversity. I'm committed to personal aesthetics, excel in finding problems and solutions, and have a driving force to create. I have boundless imagination and an open mind. Disclaimer : I am a real person. I struggle, and I sparkle. I'm no longer afraid to say what makes Me angry, sad,or what I think is unfair. I'm not scared to admit that at time I feel worthless, lost or not enough. I'm also not hiding from love, beauty, aliveness, blessings or abundance anymore. I will not edit the sad,angry for f*cked up part of my story, or the holy magnitude of my triumphs to make anyone comfortable. I'm a real person. I struggle and I sparkled. Warning: Don't Believe All The Rumors You Hear About Me, because The Truth Is Much Worse! I'm not perfect. Never have been & never will be...

Friday, January 15, 2016

কে না জানে স্মৃতির মত প্রতারক আর কেউ নয়!


জীবনে আছে কি, মরে গেলে হাড্ডি।
পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন মহৌষধ হচ্ছে সময়। সব তীব্র যন্ত্রনাকে এক সময় সহনীয় করে দেয়।মুনীর চৌধুরী বলেছিলেন, মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায়। কথা সত্যি। তবে কিছু বদলে যাওয়া আসলেই প্রয়োজন।কলেজ পর্যন্তই গল্পগুলো ছিল “আমাদের”। তারপরের গল্পটায় “আমরা” বলতে কিছু নেই। সাহেদ নাই, রনি নাই, মিজান নাই, ফরহাদ নাই, ওয়াহিদ নাই, কেউই নাই। একসাথে থাকতে চেয়েও কিভাবে যেন আলাদা হয়ে গেলাম সবাই। ভার্সিটি। তারপর চাকুরি আস্তে আস্তে স্বার্থপর হয়ে যাই নিজেদের মত। আমরা ভুলে যাই কোন এক কার্তিকের বিকেলে “আমরা” এক সাথে ছিলাম।সব ঝাঁকি মানুষকে কিছু একটা শিক্ষা দিয়ে যায়।

তিতা কথা

আমাদের দেশে কেন জানি না একজন আরেক জনকে ভালো করে জানার আগেরই শুধু মাত্র দেখার উপর ভিত্তি করেই প্রেমের ভিত্তি-প্রস্তর স্থাপন শুরু হয়ে যায়। এটাই রিতি।আমাকে দিয়ে কখনো প্রেম হবেনা। প্রেমের জন্য যা ইমোশান, ফুল-কবিতা ইত্যাদি ভালো লাগার ব্যাপার আছে তা আমার মধ্যে কোনদিনই ছিল না। কবিতা আমার কাছে বিষের মত লাগত। অবশ্য কোনো দিন ভালো করে শুনাও হয়নি।আমার ধারনা, জগতে “প্রেম” বলতে কোন কিছু নাই। সব বয়সের দোষ। আর প্রেমিকা বলেও কিছু নাই। সব গরু। গরুকে যেমন তিনবেলা খড় দিয়ে পালতে হয়, সেইরকম প্রেমিকাকেও পালতে হয়। গিফট দিয়ে, মিষ্টি মিষ্টি কথা দিয়ে। শুধু গরুর সাথে প্রেমিকাদের পার্থক্য হচ্ছে, গরু শান্ত প্রাণী। তাদের দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখলেই হয়। কিন্তু প্রেমিকারা দড়ির বাঁধনে থাকে না। তারা নিজেরাই বাঁধতে পছন্দ করে বেশি।– একটা মাইয়া ! মাইয়াইতো, নাকি? Cleopatra-ও না।  Kate Winslet-ও না। তার জন্য এতো ক্যান?

Friday, January 8, 2016

সব ঠিক হোয়ে যাবে.......

আমাদের চিন্তাগুলো আসলেই প্রচন্ড শক্তিশালী, যারা কি না শেষমেশ আমাদের প্রত্যাশা, আমাদের আচরণ তৈরি করে।কখনও কখনও নিজের জন্য সবচেয়ে বড় বাধাগুলো আমরা নিজেরাই তৈরী করি এবং আমাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে অনেক নেতিবাচক ধারনা পোষণ করো মনকে সান্ত্বনা দেই। বিভ্রমে থাকা খুবই সহজ। অন্ধকার এ থাকলে মিথ্যার মূল পরিপক্ব হয় এবং অতল ভেদ করেই চলে। নিজের বানানো মিথ্যা খাইয়ে কি আমরা আমাদের ইগো কে মোটা তাজা করছি? আপনি কি পেট পুরে খাবার পর নিজেকে খাইনি বলে প্রবোধ দিয়ে আবার খেতে পারবেন? মনে হয়না যে পারবেন।আপনি যখনি কোনো কাজ করেন,ভালো কিংবা মন্দ;আপনার ভেতর থেকে সবসময় একটা সাড়া পাবেন। ভুল করলে সেটা আপনাকে তাড়িয়ে বেড়াবে। কিংবা ধরুন,আপনি ভালো নেই।আপনি অন্যকে ভালো আছি বোলে বেড়ান।এর মানে  আপনি আপনার মনের কথা কাওকে বলতে চাচ্ছেন না পারছেন না।  তাকে বুঝাতে পারছেন না,তবুও স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করছেন।তাহলে কি  নিজের সাথে মিথ্যা বলছেন।মানুষ কখনো কখোনো নিজের সাথেই মিথ্যা বলে। নিজেকে,"বাছা ব্যাপার না,কিছু হয়নি সব ঠিকঠাক আছে।" এই বলে একটা প্রবোধ দেয়। আসলে কোন কিছুই ঠিক ছিলোনা, ঠিক হয়নি, কিছুই আর আগের মতো হবে না।

প্লাস্টিকের মানুষ...


এরা মানুষ কিন্তু এদের চামড়া প্লাস্টিকের। এদের রক্ত শীতল, হার্ট পলিথিনের। সুখ দুঃখের অনুভুতি হয়তো এদের কাছে ইমো। ইমোশন ব্যাপারটা এদের কাছে ন্যাকামি।ওরা প্লাস্টিকের মানুষ, কিন্তু অনেক আধুনিক। মাটির তৈরী সেকেলে মানুষদের সাথে তাই তাদের আলোক বর্ষ ব্যাবধান।।
কখন ঘুম থেকে উঠো? কখন ঘুমাতে যাও? কয়টা লাইন ব্রেক করো? কতো জনের গুষ্ঠি উদ্ধার করো? কতক্ষণ আজাইরা গিবত গাও? কতো সময় ঝিমায়া নস্ট করো? কতক্ষণ টিভি তে বালছাল জিনিশ দেখো? কতক্ষণ ফেসবুকিং করো? ইচ্ছা আছে ভালো থাকার? ভালো কিছু করার? সাকসেসফুল হতে ইচ্ছা করে? নিজের জন্য, ফ্যামেলির জন্য, সমাজের জন্য, দেশের জন্য, দুনিয়ার জন্য ভালো কিছু করার ইচ্ছা আছে? “দুনিয়াটা অনেকের কাছে টেনিস বলের মতো ছোট্ট। একটুখানি। এরা নিত্যদিন নানা কাজে লন্ডন- প্যারিস- নিউইয়র্ক করে বেড়াচ্ছে। আর অনেকের কাছে এই পৃথিবী এক অফুরান তেপান্তরের দেশ; সাতসমুদ্দুর তেরো নদী, ভুত-পেত্নী, রাক্ষস খোক্কসে আকীর্ণ। তাদের অজানা দুনিয়ার শেষ নেই।”বলাই বাহুল্য আমি পড়ি দ্বিতীয় দলে। এই বিশালতার কাছে নিজেকে খুব ক্ষুদ্র বোধ হয়! পালকের মতো হালকা আবার পাথরের মতো ভারী লাগে নিজেকে। ওই সময়ের অনুভূতি লেখার চেষ্টা করবনা, সবকিছু প্রকাশ করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়নি।

Thursday, January 7, 2016

একটা পরকালের ভাবনা ও আমার ঔন্যাসিকতা

কয়েকদিন ধরেই ভাবছি কিছু একটা লিখবো।কিছু একটা লিখবো।কিন্তু হয়ে উঠছিলোনা নানা কারণে।কারণগুলোর মধ্যে ব্যস্ততা যেমন আছে, আছে অলসতাও। কি নিয়ে লিখবো ভাবতে গিয়ে অনেক এনার্জি লস করতে হয়। হাজার হাজার আইডিয়ার জ্বালায় মাথা নষ্ট হবার জোগাড়। গত সপ্তাহ দুয়েক ধরে অফিসের বেশ ক’জন পরিচিত মুখ (সহকর্মী হলেও তাদের কাছে আমার অবস্থান শিক্ষানবিশ আর আমিও তাদের কাছে প্রতিনিয়ত শিখছি এবং তারা অামার অত্যন্ত শ্রদ্ধেয়) আমাকে ধার্মিক হওয়ার উপদেশ দিচ্ছেন। প্রায় প্রতিদিনই মাইকে ঘোষণা শুনতে পাইঃ …. নিবাসী …. নং রোডের …. নং বাড়ীর অমুক গতরাতে ইন্তেকাল করেছেন। মরহুমের নামাজে জানাজা আজ বাদ জোহর …. মাসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজার পর তাকে … কবরস্থানে দাফন করা হবে। এটাই জীবন। ব্যক্তি থেমে যাবে, পরিবার ও সমাজ এগিয়ে চলবে। দীপ নিভে যাবে, আলো রয়ে যাবে, ভেসে বেড়াবে অনন্তকাল ধরে মহাশূন্যের আনাচে কানাচে। এভাবেই চলতে থাকবে মিলন ও বিদায়ের এই বিপরীত সমীকরণ। নিজের শেষ যাত্রার কথা যে মনে আসেনা, তা নয়। (আল্লাহুম্মা আন্তাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম) হে আল্লাহ, তুমিই শান্তি, তোমা থেকেই আসে সব শান্তি। তুমিই প্রথম, তুমিই শেষ। আমার শেষটুকু যেন তোমার নামের মতই শান্তিপূর্ণ হয়! সারাজীবন ধরে বই পুস্তকে এবং ময়মুরুব্বীদের মুখে মৃত্যুক্ষণের ভয়ঙ্কর রূপের কথা শুনে এসেছি। পরকালের কথা তো শুনেছি আরও ভয়ঙ্কর। জীবনে যা কিছু করেছি, তার সবটুকু আমলে নিলে তো স্বয়ং আমি বিচারক হলেও নিজের পরিণতি খুব একটা সুখকর হবে বলে মনে করতে পারিনা। তাহলে উপায় কী? উপায় একমাত্র মহাবিচারকের ক্ষমার উপর ভরসা করা। কারণ আমার গুনাহ করার যেটুকু ক্ষমতা আছে, তাঁর ক্ষমার পরিধি তার চেয়ে অনেক অনেকগুণ বেশী, অচিন্ত্যনীয়ভাবে বেশী। যিনি আমাকে এ ধরায় পাঠিয়েছেন, দিনশেষে (জীবনশেষে) তিনিই আবার আমাকে উঠিয়ে নিয়ে যাবেন। কোথায়? তা নিতান্তই অজানা, জানার চেষ্টাও বৃথা। তবে এটুকু ভরসা রাখি, তিনি শুধু শাস্তি দেবার জন্য আমাকে এ ধরায় পাঠান নাই, আবার শুধু নিজ হাতে শাস্তি দেবার জন্য আমাকে উঠিয়েও নেবেন না। আমি অধম হলেও আমার স্রোষ্টা উত্তমের উত্তম।

আলোকিত পরিবার

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত বছরের শেষ আলোচনা সভায় আলোচ্যসূচী ছিলো, "আলোকিত পরিবার" সেখানে বলা হয়, বাবা মা দের সবচেয়ে বড় ভুল এটাই...