এখানে হুট করেই সন্ধ্যা নামে। মুরং পাড়ার ওপাশে শেষ ঝুপড়িটার ধার ঘেঁষে সূর্যটা হারিয়ে যায়। আঁধার নেমে এসে ঢেকে দেয় পাহাড়ের মাঝখানে দূরত্বটা। অনেক গুলো জোনাকি হঠাৎ করেই জেগে ওঠে আলোর মিছিল নিয়ে। একটা ময়না আছে, ওই দূরে, শেষ টিলাটার ওপরে।একটা তক্ষক নিজের মনেই ডেকে ওঠে, একটানা, অনেকক্ষন ধরে। তারপর কোত্থেকে একটা ব্যাঙ, অনেক গুলো নাম না জানা পোকা থেকে থেকে ডেকে চলে।
আমি আর আমরা এখানে অনাহুত, সাপ, ব্যাং আর ঝিঁঝিঁ পোকারা মানতে চায় না আমাদের সহাবস্থানের প্রস্তাব। নিজের খুশিতে একে বেকে পথ চলতে চলতে তাই হিসহিস শব্দ করে সাপেরা পথ আগলে দাড়াতে চায়। চারদিকে কার্বলিক এসিডের শিশিগুলো প্রবল চেষ্টায় আটকে রাখে বসতিতে ওদের অবাধ আনাগোনা। টর্চের আলো ফেলে লাল মাটির পথ ধরে যেতে যেতে একটু ভয় ভয় লাগে। লাগুক না, ওদের ডেরায় এসে অনাহুত অতিথির এটুকু ভয় ন্যায্য প্রাপ্য।পৃথিবীর এক প্রান্ত যেন, অদ্ভুত নীরব, অনেকটা অন্যরকম। সন্ধ্যা নামে এই পাহাড়ে। একই রকম করে প্রতিদিন। হয়তো বদলে যায় অন্য ঋতুতে, একটুখানি। কিন্তু দুই পাহাড়ের মাঝখানে হুট করে সন্ধ্যা নেমে আসার এই গল্পটা বোধকরি একই থাকে প্রতিদিন, আজন্মকাল ধরে। আমি আমার নিজের মতো, সাপ, ব্যাঙ আর ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ শুনি।
আমি আর আমরা এখানে অনাহুত, সাপ, ব্যাং আর ঝিঁঝিঁ পোকারা মানতে চায় না আমাদের সহাবস্থানের প্রস্তাব। নিজের খুশিতে একে বেকে পথ চলতে চলতে তাই হিসহিস শব্দ করে সাপেরা পথ আগলে দাড়াতে চায়। চারদিকে কার্বলিক এসিডের শিশিগুলো প্রবল চেষ্টায় আটকে রাখে বসতিতে ওদের অবাধ আনাগোনা। টর্চের আলো ফেলে লাল মাটির পথ ধরে যেতে যেতে একটু ভয় ভয় লাগে। লাগুক না, ওদের ডেরায় এসে অনাহুত অতিথির এটুকু ভয় ন্যায্য প্রাপ্য।পৃথিবীর এক প্রান্ত যেন, অদ্ভুত নীরব, অনেকটা অন্যরকম। সন্ধ্যা নামে এই পাহাড়ে। একই রকম করে প্রতিদিন। হয়তো বদলে যায় অন্য ঋতুতে, একটুখানি। কিন্তু দুই পাহাড়ের মাঝখানে হুট করে সন্ধ্যা নেমে আসার এই গল্পটা বোধকরি একই থাকে প্রতিদিন, আজন্মকাল ধরে। আমি আমার নিজের মতো, সাপ, ব্যাঙ আর ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ শুনি।
No comments:
Post a Comment